দরবার ও রীতি

শ্রী চোটে সরকারজি বানানো দরবার

অন্যান্য দাদাজি ভক্তদের দ্বারা তৈরি দরবার

প্রতি দাদা দরবারের দিন শুরু হয় প্রাতঃ ৫/৫ঃ৩০ টা থেকে। (গ্রীষ্ম ও শীত অনুযায়ী দুটি পৃথক সময় দেওয়া হয়েছে)

সুপ্রভাতে মন্দির দ্বার খোলে।
দাদাজী এবং হরহরজীর স্নান ও শৃংগার এর সাথে ভেংকট স্তোত্র, রুদ্রীপাঠ, সংহিতা অধ্যায়, দূর্গা সপ্তশতী এবং বিষ্ণু সহস্রনাম পাঠ হয়।

৭ঃ৩০/৮ টায় শিব পঞ্চাক্ষর স্তোত্রম, শিব মানস পূজা, নর্মদাজীর আরতি, রুদ্রাষ্টক, নর্মদাষ্টক, দাদাষ্টক, দাদানাম ও শেষে ‘রক্ষা করো হমারে শ্রী দাদাজী ধুনীওয়ালে’ গাওয়া হয়।

মন্দিরে নৈবেদ্য নিবেদনের পর কলেবা প্রসাদের ঘন্টা বাজে। শ্রী ছোটে সরকারজীও ভক্তদের সাথে বসে প্রসাদ গ্রহণ করেন।

৯ঃ৩০/১০ টায় সামুহিক রূপে ভজন কীর্ত্তন, হনুমান চল্লিশা, রূদ্রাষ্টক আর শেষে তিন বার ‘বল রে বেলিয়া অমৃতবানী, হর হর হর মহাদেব’ এবং ‘জয় শ্রী দাদাজী কি’ জয়কার হয়।

১২/১২ঃ৩০ টায় মন্দিরের দ্বার বন্ধ হয়।

১/১ঃ৩০ পার্ষদদের প্রসাদ বিতরণ হয়।

সন্ধ্যা ৩ঃ৩০/৪ টায় মন্দিরের মুখ্য দ্বার খোলা হয় ও পন্ডিতজী বেদপাঠ করেন।

সন্ধ্যা ৪/৪ঃ৩০ টা থেকে ভজন কীর্ত্তনের কার্যক্রম চলে যেখানে ছোটে সরকারজী ও ভক্তগন দাদাজীর নামের আনন্দ নেয়। ভজনের পর হনুমান চল্লিশা, শিব মহিমন, শিব তান্ডব আর শেষে তিন বার ‘বল রে বেলিয়া অমৃতবানী, হর হর হর মহাদেব’ এবং ‘জয় শ্রী দাদাজী কি’ জয়কার হয়।

প্রতি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শ্রী সত্যনারায়ণের কথা হয়।

মন্দিরে নৈবেদ্য দেওয়া হয়।

সন্ধ্যা ৭ঃ৩০/৮ টায় শিব পঞ্চাক্ষর স্তোত্রম, শিব মানস পূজা, নর্মদাজীর আরতি, রুদ্রাষ্টক, নর্মদাষ্টক, আবার রুদ্রাষ্টক, দাদাষ্টক, দাদানাম ও শেষে ‘রক্ষা করো হমারে শ্রী দাদাজী ধুনীওয়ালে’ গাওয়া হয়।

রাত ৯ঃ৩০/১০ টায় প্রসাদ বিতরণ হয় ও মন্দিরদ্বার বন্ধ করা হয়।

দাদা দরবারের পরম্পরাঃ যাকিছু কর্মকান্ড, কথা ও মন্ত্র উচ্চারণ হয় সবই দাদাজী ও হরিহরজীকে শোনানোর জন্য হয়।শ্রী ছোটে সরকারজী সব ভক্তদের এই শিক্ষা এবং প্রেরণা দেন যে দাদাজী সদাই আমাদের সঙ্গেই আছেন তাই দেশে বিদেশে ঘরে বা যেখানেই হোক দাদাজীর স্তুতি করে যেন।